১. “যে ব্যক্তির সর্বশেষ কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন।” [আবু দাউদ, ৩১১৬]
২. “মুমিন কপালের ঘাম নিয়ে মৃত্যুবরণ করলে।” [আহমাদ (২২৫১৩), তিরমিযি (৯৮০), নাসায়ি (১৮২৮)
৩. “যে ব্যক্তি জুমার দিনে বা রাতে মৃত্যুবরণ করেন আল্লাহ তাকে কবরের আযাব থেকে নাজাত দেন।” [আহমাদ (৬৫৪৬), তিরমিযি (১০৭৪)
৪. “যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয় সে শহিদ ” [মুসলিম, ১৯১৫] ৫
“পাঁচ ধরনের মৃত্যু শাহাদাত হিসেবে গণ্য।
প্লেগ রোগে মৃত্যু,
পেটের পীড়ায় মৃত্যু,
পানিতে ডুবে মৃত্যু, কোন কিছু ধ্বসে পড়ে মৃত্যু এবং
আল্লাহর রাস্তায় শহিদ হওয়া।” [ব[ব[বুখারি (২৮২৯), মুসলিম (১৯১৫)]
৫.“যে নারী জুমা (বাচ্চা) নিয়ে মারা যায় তিনি শহিদ।”। [আ[আ[আবু দাউদ (৩১১১)]�� নারী তার গর্ভস্থিত সন্তানের কারণে মারা যায় তিনি শহিদ। সে নারীকে তার সন্তান সুরার (নাভিরজ্জু) ধরে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।” [‘[‘[‘জানায়িয’ (৩৯) ]�একদিন, একরাত পাহারা দেয়া একমাস দিনে রোজা রাখা ও রাতে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম। আর যদি পাহারারত অবস্থায় সে ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার জীবদ্দশায় সে যে আমলগুলো করত সেগুলোর সওয়াব তার জন্য চলমান থাকবে, তার রিযিকও চলমান থাকবে এবং কবরের ফিতনা থেকে সে মুক্ত থাকবে।” [ম[ম[মুসলিম (১৯১৩)]�যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে ব্যক্তি কোন একটি সদকা করল এবং এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলো সেও জান্নাতে প্রবেশ করবে।” [মুসনাদে আহমাদ (২২৮১৩)